চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম: ওনারা সাত ভাই,দুই বোন।নেজাম আর জসিম দুন জন একসাথে লেখা পড়া করছে একিই কাল্সে সমান সমান লেখা পড়া, তবে নেজাম পটিয়া মাদ্রাসায় একবছর আরবি সাহিত্যের লাইনে লেখা পড়া করছে, তারপর দুন জন একসাথে একটা মাদ্রাসায় চাকরি করছে জসিম থেকে নেজাম লেখা পড়ায় ভালো এজন্য ঐ মাদ্রাসার মুহতামিম নেজাম কে কিতাব বিভাগে, এবং জসিম কে হেফজ খানায় রাখছে,প্রায় সাত বছর চাকরি করার পর নিজের বাবা তাদেরকে বলছে আমার তো জায়গা আছে।
আমি একটা মাদ্রাসা দিতে চায় তুরা চাকরি ছেড়ে দে এর পর নেজাম চাকরি ছেড়ে দিয়েছে বাপের কথা অনুযায়ী,মাদ্রাসা বাদার জন্য বাকি ভাই দের থেকে পরামর্শ করেন বাপ ভাই বোন সবাই মিলে, সবাই সহমত প্রকাশ করছেবাপে মাদ্রাসার জন্য জায়গা দিছে, কিন্তু তৈরি করতে যে টাকা লাগে সেটা দেয়নি তখন নেজাম সাহেব মানুষের দারে দারে গিয়ে চাঁদা তুলে মাদ্রাসা তৈরি করছে মোটামুটি মাদ্রাসা তৈরি হাওয়ার পর ছাত্র যখন মাদ্রাসা ভরপুর হয়েছে হেফজ খানায় তখন জসিম মাদ্রাসার চাকরি ছেড়ে চলে আসছে এরপর বাপের পরামর্শ অনুযায়ী জসিম কে হেফজ খানায় রাখছে হুজুর হিসাবে এভাবে চলতে থাকে জসিমের বেতন দিচ্ছে বেতন চলতেছে নেজাম সাহেব সবকিছুর ব্যাবস্তা করতে ছে প্রায় একবছর পর বাপ বলতে এভাবে তো হবে না, মাদ্রাসার জন্য পরিচালক নির্ধারণ করতে হবে একজন তখন বাপ বলতেছে আমার ছেলে নেজাম সব দিক দিয়ে সম্পন্ন আছে লেখা পড়া আমানত দার, হিসাবে মাদ্রাসার পরিচালকের যোগ্য তারপর বোয়ালখালি তারা যেখানে লেখা পড়া করছে সেখান থেকে হুজুর এসে এই সিদ্ধান্ত হয় নেজাম হবে পরিচালক জসিম হবে হেফজ খানার শিক্ষক তখন থেকে জসিমের মাথা খারাপ হয়ে গেছে এরপর জসিম সাহেব মাদ্রাসা থেকে সমস্ত ছাত্র নিয়ে চলে যায়।
বাঁশখানি গিয়ে একটা মাদ্রাসা দেয় তারপর থেকে শুরু করেন, মহিউদ্দিনের সাথে পরামর্শ করে কুরবানির দিন সকালে নেজাম সাহেব কে মারধর করে হাত ভেঙে দিয়েছে পাশের বাড়ির লোকজন এসে বাছাই ছে, না হয় মেরে পেলতো এভাবে চিতকার করে করে বলতেছে মহিউদ্দিন আর জসিম জসিম আর মহিউদ্দিন পরামর্শ করে মাইর দিয়েছে মাইর দেওয়ার পর মা বাপ দুন বোন মিলে নেজামের শাশুর কে বলছে মামলা করার জন্য ওনারা সাক্ষী দিবে এরপর মামলা করা হয় জসিম আর মহিউদ্দিনের নামে, সেখান থেকে আবার জসিমের মামলা টা তুলে নেওয়া হয় যেহেতু ওনি একজন আলেম এই চিন্তা করে মহিউদ্দিন কে গ্রাপ্তার ও করা হয়, তারপর মোসলেখার মাধ্যমে একমাস পর জামিন নেন মূুল কারণ হচ্ছে এখান থেকে শুরু হয়।
যখন মা বাবা দেখতেছে তার ছেলে নেজাম কে সবাই মাইর দর করবে পরে আবারো, তাই বাপে মাদ্রাসা টা তার নামে লিখিত আকারে দিয়ে পেলে নিজির ইচ্ছেয় নিজে নিজে কেউ বলা ছাড়া তারপর আবার কিছু দিন পর বলতেছে আমার ছেলে নেজাম কে আমি পাছ ঘন্টা যায়গা অল্প দামে বিক্রি করব, যেগুলো রেজিস্ট্রার টাকা কম করছ হাওয়ার জন্য বাপে বলতেছে এগুলো হেবা হিসাবে করলে একটু টাকা কম করছ হবে, তখন হেবা হিসাবে দলিল হয় নেজামের নামে এবং বাপ আবার নিজের ছোট মেয়ে সাজিয়া কে তিন গন্ডা জায়গা দিয়ে দে, তখন সাজিয়ার( বোন) উপর চাপ পরতেছে জসিম আর মহিউদ্দিনের পক্ষ থেকে, তখন সাজিয়া নিজের টা বাচানোর জন্য জুর করে নিছে এহ সেই যেগুলো বলতেছে আরকি মূল হচ্ছে জসিম করতেছে সবকিছু জসিমের ইশারায় মহিউদ্দিন তিন নাম্বার ভাই ছোট বোন সাজিয়া সহ আবারো রমজানে নেজাম কে মাইর দিছে বেশি যেখান থেকে পুলিশ এসে নিজে বাচাইছেমূল কারণ হচ্ছে মাদ্রাসার পরিচালক জসিম কে না দিয়ে নেজাম কে দিয়েছে সবাই মিলে বাপ ওনাদের উস্তাদ রাযখন ছেলে নেজাম কে মাইর দর করছে।
তারপর বাপ চিন্তা করল আমি থাকা অবস্থায় আমার এই ছেলে কে মারতেছে আমি না থাকলে তো আরো বেশি করবে তাই অল্প দাম দিয়ে ছেলে নেজামের কাছে পাছ গন্ডা জায়গা বিক্রি করে যেগুলোর রেজেসটেরি হয়েছে টাকা কম যাওয়ার জন্য হেবা হিসাবে