আব্দুল খালেক প্রতিনিধি
কুড়িগ্রাম রৌমারী উপজেলায় ২নং শৌলমারী ইউনিয়ন বোয়াল মারী গ্রামের আব্দুল হালিমের কন্য আল্পনা (২৩) ভালবেসে তারা দুই জনে ৩, ৭,২০১৮ সনে বিবাহ করেন, তাদের বিয়া হয় কোড মেরিস করে ২নং শৌলমারী ইউনিয়ন বোয়াল মারী গ্রামের আলী হসেনের পুএ সাইজুদ্দিনকে (৩০)কোড মেরিস করে বিবাহ করেন বিবাহ করার কিছু দিন পর আল্পনা আক্তার জানতে পারেন তার স্বামী সাইজুদ্দিন পূবে আরেকটা বিবাহ করেছেন, আল্পনা আক্তার তার স্বামী সাইজুদ্দিনকে প্রশ্ন করে তুমিতো বিবাহিত আমাকে কেন আগে মিথ্যা কথা বলে ছিলে যে আমি বিবাহিত নয়, সাইজু্দ্দিন আবার মিথ্যা বলে আল্পনা কে পূবের স্ত্রী৷ ছেড়ে দিবে আলপনাকে আশ্বাস প্রদান করে, আল্পনাকে নিয়ে ঢাকা চলে যায় কর্মের সন্দানে, সেখানে গিয়ে তারা গার্মেন্টসে চাকরি করে, আল্পনা তার স্বামী সাইজুদ্দিন কে আগের স্ত্রী কে ছেড়ে দিতে বললে সাইজুদ্দিন বলে দেল মোহরের টাকা পাবো কোথায় আল্পনাকে বলে তুমি গার্মেন্টস চাকরি করে সংগ্রহ করো আল্পনা পাচ বছর গার্মেন্টসে চাকরি করে তার স্বামী সাইজুদ্দিনকে কিছু টাকা রেখে সমস্ত টাকা দিয়ে সাইজুদ্দিন কে তার পূবের স্ত্রীকে ছেড়ে দিতে, কিন্তু সাইজুদ্দিন আল্পনার সাথে বেইমান করে , সাইজুদ্দিন আল্পনার কাছে থেকে নিয়ে নিজের প্রয়োজনে ও বাবা মাকে জমি ও বাড়ি করে দেয়, আল্পনা তার স্বামী সাইজুদ্দিনের কাছে টাকা ফেরত চাইতে গেলে তার স্বামী সাইজুদ্দিন তাকে টাকা না দিয়ে অকুতোভয় গালাগালি ও মানসিক নির্যাতন হতে হয় আল্পনার । আল্পনা দিন দিন তার স্বামী সাইজুদ্দিনের কাছে নির্যাতনের শিকার হতে হয়। আল্পনা সঠিক বিচার পাওয়ার জন্য ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলামকে এক লক্ষ দশ হাজার টাকা দেয় ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম সঠিক বিচার করে না,আল্পনা তার পাওনা টাকা ফেরত চাই গেলে তাকে হুমকি ও প্রশ্নসনের ভয় ও কুপ্রস্তাব করে। আল্পনা বাদী হয়ে থানায় তিন জনের নামে অভিযোগ করে আল্পনা এক গন মাধ্যমে এসে সাক্ষাৎ কার দেয় ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম তাকে কু প্রস্তাব করে , এর সঠিক বিচার চাই প্রশাসনের কাছে।